ক্যালরি বিহীন ও আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে। যেমন, সালাদ, সবজি, স্যুপ।খাওয়ার টেবিলে রকমারি খাবার কম রাখুন।বর্জন করুন ফাস্টফুড, কোমল পানীয় ও তেলে ভাজা খাবার।খাওয়ার সময় বা পরে মিষ্টি জাতীয় খাবার কম খাবেন।বেশি করে শাক-সবজি ও ফলমূল খাবেন। বেশি মাছ খান, চামড়াসহ মুরগি,
গরু ও খাসীর মাংস কম খাওয়ার অভ্যাস করুন। ডিম ভাজি বা পোঁচ বাদ দিয়ে সিদ্ধ ডিম খাবেন। একটি ডিমের বদলে দুটি ডিমের সাদা অংশ খাবেন।দুধ চিনি ছাড়া হলে চা / কফি তে বাধা নেই।রান্নায় বেশি পানি ব্যবহার করুন। তেল মশলা যতোটা সম্ভব কমিয়ে দিন। রান্নায় তেল কমানোর জন্য নন স্টিক প্যান ব্যবহার করুন।নারিকেল ঘি, ডালডা এসব দিয়ে রান্না করবেন না। ভুনা খাবার বাদ দিন। বেশি করে পানি পান করুন। দিনে অন্তত ৬ থেকে ৮ গ্লাস। খাওয়ার আগে ১ থেকে ২ গ্লাস পানি পান করুন।খাবার গিলে ফেলার আগে খুব ভালো করে চিবিয়ে নিন। রান্নার সময় খাওয়ার অভ্যাস বাদ দিন।খাওয়ার সময় টিভি দেখা, খবরের কাগজ পড়া বা অন্যদের সাথে গল্প করবেন না। এতে বেশি খেয়ে ফেলার সম্ভাবনা থাকে। স্নেহ বর্জিত দুধ বেছে নিন কিংবা দুধ জ্বাল দিয়ে ঠাণ্ডা করার পর দুধের সর সরিয়ে দুধ খান।সালাদে কোনও মাছ বা মাংসের টুকরা মেশাবেন না। তাজা ফল খান, কাস্টার্ড বা জুস হিসেবে নয়।উচ্চ ক্যালরির খাবারগুলো বাদ দিয়ে নিম্ন ক্যালরির খাবার দিয়ে একটি সুষম খাদ্য তালিকা তৈরি করুন এবং তা মেনে চলুন।কাজে ব্যস্ত থাকার চেষ্টা করুন। অলস জীবনযাপনে খাবারের চাহিদা বেড়ে যায়।
No comments:
Post a Comment