এই প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় ঠোট সবার আগে জানায় যত্নটা তারই দরকার। সরাসরি কনকনে শীতের পরশ পায় বলে শুষ্কতায় কষ্টও পায় বেশি এই ঠোট!
অথচ, কারো দিকে তাকালে কিন্তু সবার আগে চোখে পরে তার হাসি এবং এই বিশেষ অঙ্গটি। এর সৌন্দর্যের উপর নির্ভর করে অনেক কিছু!
শীতের মৌসুমে বার বার লিপবাম এটা জপতে থাকা এবং করতে থাকা অবশ্যই উচিৎ!কারণ এসমেয় ঠোটের চামরা একেবারে শুস্ক হয়ে যায়! নিয়মিত পেট্রলিয়াম জেলী লাগিয়ে ঘুমোতে যাওয়া, সকালে নরম কাপড় কুসুম গরম পানিতে ভিজিয়ে সেটি দিয়ে ঘসে ঠোঁটের নরম হয়ে যাওয়া মৃত কোষ পরিষ্কার করা। এরপর ভাল মানের লিপবাম লাগিয়ে নেয়া।দিনে যতবার ঠোঁট ভেজানো হবে, মুখ ধুতে বা অন্যভাবে, প্রতিবার ঠোঁট টিস্যু বা নরম কাপড়ে শুকনো করে মুছে নিয়ে লিপবাম লাগানো। ব্যাস! হতে পারে শীতের একেবারে যথার্থ যত্ন!
হাসি যদি হয় সুন্দর, কোমল আর ফাটাচামড়ার ক্যানভাস হীন তাহলেই কিন্তু এই শীতে আপনি হিট! এবং তা দিয়ে যা আছে আপনার ঘরেই!বিশ্বাস করুন বা নাই করুন লবণ কিন্তু আসলে অনেক কিছুর জন্যই ভালো। বিশেষ করে নরম গোলাপী ঠোটের জন্য !বিশ্বাস হচ্ছে না! আচ্ছা প্রতি রাতে ভ্যাসলিনের সঙ্গে অল্প লবণ মিশিয়ে ঠোঁটে ম্যাসাজ করে ধুয়ে নিন।এতে ঠোঁটের মৃত কোষ ঝরে উজ্জ্বলতা আসবে। কয়েক দিনে আপনার ঠোট নরম ও গোলাপী আকার ধারন করবে।
যতই না না করেন না কেন, নারিকেল তেল ছাড়া আমাদের জীবন অসম্পূর্ণ! কথায় আছে, জলে ফুল ভালো এবং তেলে চুল ভালো! শুধু চুল নয়, তেলে আসলে সব ত্বকই ভালো! সেটা যেটাই হোক।ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমাতে যাবার আগে আঙ্গুলে একটু নারকেল তেল নিয়ে রোজ ম্যাসাজ করে নিলে এই শীতে আর ঠোঁট ফাটার সমস্যা হবে না।
No comments:
Post a Comment