মানসিক অস্বস্তি থেকে সাময়িক ছুটি নেওয়ার অত্যন্ত কার্যকর একটা উপায় হতে পারে এমন কিছুতে ব্যস্ত হয়ে পড়া যা আপনার খুবই পছন্দের। কাজটা কী হবে তা নির্ভর করবে আপনি কী করে সময় কাটাতে পছন্দ করেন তার ওপর। জীবনে যা ঝামেলা আছে তাতেই যখন আপনি হিমশিম খাচ্ছেন, তখন নতুন কোনো কাজ বা প্রতিশ্রুতিতে না জড়ানোই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। হাতে যা কাজ আছে সেটাই যদি শেষ করতে কষ্ট হয় তবে বেশি পয়সার লোভে নতুন কাজ নেওয়াটা কখনই উচিত হবে না। বেড়াতে যাওয়া যদি সময় বের করতে না পারেন তবে কারও বেড়ানোর দাওয়াতে সাড়া দিয়ে পরে দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ার কোনো মানে হয় না। এতে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের মানসিক চাপ বাড়ানো ছাড়া আর কিছুই ঘটবে না। নিজের মধ্যে চেপে থাকা সমস্যাগুলো নিয়ে কারও সঙ্গে আলাপ করার সুযোগ পেলে ছেড়ে দেবেন না। এতে মানসিকভাবে তো হালকা লাগবেই, কে জানে হয়ত কিছু সমস্যার সমাধানও পেতে যেতে পারেন। তবে আলোচনার সঙ্গী নির্বাচনে খুব সাবধান। বিশ্বস্ত কাছের মানুষগুলোর সঙ্গ বেছে নেওয়াই হবে মঙ্গল।মানসিক চাপ যদি নাগালের বাইরে চলে যায়, তবে এখনই সময় একটু পিছিয়ে যাওয়ার। কয়েকটা দিনের জন্য নিজেকে ছুটি দিন। সব দায়িত্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নিজের সঙ্গে সময় কাটান। সেই সময়ে নিজের প্রিয় কাজগুলোর পাশাপাশি মানসিক প্রশান্তির জন্য যোগব্যায়াম, ধ্যান ইত্যাদি অনুশীলন করতে পারেন।প্রয়োজনে মনোবিজ্ঞানীদের সঙ্গেও আলোচনায় বসতে পারেন।যে মানুষগুলোর সঙ্গে কথা বলে আপনি শান্তি পান না তাদের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে পারেন। ভদ্রভাবে তাদের সঙ্গে দূরত্ব তৈরির চেষ্টা করতে হবে। সেই মানুষগুলোর আড্ডা থেকে সরে আসতে হবে।
মানসিক অস্বস্তি থেকে সাময়িক ছুটি নেওয়ার অত্যন্ত কার্যকর একটা উপায় হতে পারে এমন কিছুতে ব্যস্ত হয়ে পড়া যা আপনার খুবই পছন্দের। কাজটা কী হবে তা নির্ভর করবে আপনি কী করে সময় কাটাতে পছন্দ করেন তার ওপর। জীবনে যা ঝামেলা আছে তাতেই যখন আপনি হিমশিম খাচ্ছেন, তখন নতুন কোনো কাজ বা প্রতিশ্রুতিতে না জড়ানোই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। হাতে যা কাজ আছে সেটাই যদি শেষ করতে কষ্ট হয় তবে বেশি পয়সার লোভে নতুন কাজ নেওয়াটা কখনই উচিত হবে না। বেড়াতে যাওয়া যদি সময় বের করতে না পারেন তবে কারও বেড়ানোর দাওয়াতে সাড়া দিয়ে পরে দ্বিধাগ্রস্ত হওয়ার কোনো মানে হয় না। এতে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের মানসিক চাপ বাড়ানো ছাড়া আর কিছুই ঘটবে না। নিজের মধ্যে চেপে থাকা সমস্যাগুলো নিয়ে কারও সঙ্গে আলাপ করার সুযোগ পেলে ছেড়ে দেবেন না। এতে মানসিকভাবে তো হালকা লাগবেই, কে জানে হয়ত কিছু সমস্যার সমাধানও পেতে যেতে পারেন। তবে আলোচনার সঙ্গী নির্বাচনে খুব সাবধান। বিশ্বস্ত কাছের মানুষগুলোর সঙ্গ বেছে নেওয়াই হবে মঙ্গল।মানসিক চাপ যদি নাগালের বাইরে চলে যায়, তবে এখনই সময় একটু পিছিয়ে যাওয়ার। কয়েকটা দিনের জন্য নিজেকে ছুটি দিন। সব দায়িত্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নিজের সঙ্গে সময় কাটান। সেই সময়ে নিজের প্রিয় কাজগুলোর পাশাপাশি মানসিক প্রশান্তির জন্য যোগব্যায়াম, ধ্যান ইত্যাদি অনুশীলন করতে পারেন।প্রয়োজনে মনোবিজ্ঞানীদের সঙ্গেও আলোচনায় বসতে পারেন।যে মানুষগুলোর সঙ্গে কথা বলে আপনি শান্তি পান না তাদের কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে পারেন। ভদ্রভাবে তাদের সঙ্গে দূরত্ব তৈরির চেষ্টা করতে হবে। সেই মানুষগুলোর আড্ডা থেকে সরে আসতে হবে।
No comments:
Post a Comment